গত ২৯শে ডিসেম্বর সপ্তম ধাপের ইউপি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে কমিশন। ২৩ জানুয়ারি প্রতীক বরাদ্দ দেওয়ার পর প্রচারণা শুরু হলে এরই মধ্যে বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদে সহিংসতা, গুলাগুলি, রক্তাক্ততার ঘটনা ঘটে। উপজেলার খাগরিয়া, আমিলাইশ, সোনাকানিয়া, ধর্মপুর ইউনিয়নে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শতাধিক আহত ও ১ জনের প্রাণহানির ঘটনা ঘটে।
উল্লেখ্য, চলমান ইউপি নির্বাচনে ইতোমধ্যে ছয় ধাপের ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে।
এই ধাপের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে লড়ছেন ৫শ’ ৭৬জন। সংরক্ষিত সদস্য পদে লড়ছেন ১ হাজার ২শ’ ৩৬ এবং সাধারণ সদস্য পদে মাঠে রয়েছেন ৪ হাজার ৬২ জন। এর মধ্যে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন ১১জন।
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ভোটকেন্দ্রে পুলিশ, এপিবিএন ও আনসারের সমন্বয়ে মোবাইল টিম ও স্ট্রাইকিং ফোর্স নিয়োগ দেয়া হয়েছে। প্রতিটি ইউনিয়নে একটি মোবাইল টিম কাজ করছে।
নির্বাচনের দিন পুলিশের পাশাপাশি দুই প্লাটুন বিজিবি ও দুই প্লাটুন র্যাব এবং এক প্লাটুন ব্যাটালিয়ন আনসার মাঠে থাকবেন।
১৩৫টি ইউনিয়ন পরিষদে রবিবার সকাল ৮টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। ভোটগ্রহণ চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এর মধ্যে ৬টি ইউনিয়নে ইভিএমে এবং বাকিগুলোতে ভোট হচ্ছে ব্যালটের মাধ্যমে।