অ্যান্ড্রয়েড, আইওএস ও ওয়েব এই তিন ভার্সনে ফিচারটি চালু করা হয়েছে। মোবাইলে যখন কেউ মিউট করা ভিডিও দেখা শুরু করবেন, তখন নিচের দিকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ক্যাপশন চলে আসবে। ভলিউম বাড়ানোর পরও অ্যাক্সেসিবিলিটি সেটিংসের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা ক্যাপশন দেখানোর সময়সীমা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, কেবল ফিচার চালুর পরবর্তী সময়ের ভিডিওগুলোতেই ক্যাপশন দেখা যাবে। এছাড়া, ফিচারটিতে ক্যাপশনের ভুল নিয়ে রিপোর্টের ব্যবস্থা নেই।
এ বিষয়ে টুইটারের একজন মুখপাত্র আশ্বাস দিয়েছেন, অ্যাক্সেসিবিলিটি ফিচারের উন্নয়নে সামাজিক মাধ্যমটি প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছে। অটোমেটিক ভিডিও ক্যাপশন আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে গেছে টুইটারকে। গত বছর অ্যাক্সেসিবিলিটি টুলসের সহায়তা ছাড়া অডিও টুইট ফিচার চালু করায় প্ল্যাটফরমটির বিরুদ্ধে সমালোচনা হয়েছিল। এ ঘটনায় প্ল্যাটফরমটি দুটি অ্যাক্সেসিবিলিটি টিম গঠন করেছে।