এ সহিংসতার কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে উল্লেখ করে সোলদা বলেন, প্রথমে দুই আসামির মধ্যে ঝসড়া বাধে এবং এক পর্যায়ে তা হাতাহাতিতে গড়ায়। পরে অন্যদের মধ্যে এ সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় কি ধরনের অস্ত্র ব্যবহার করা হয় তা জানা যায়নি।
সোলদা জানান, মহামারি করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই পরিবারের সদস্যদের সাথে সাক্ষাতের ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ এ দাঙ্গার একটি কারণ হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
তিনি আরো জানান, ওই কারাগারের আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সেখানে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
ফিলিপাইনের বিভিন্ন কারাগারে পর্যাপ্ত জায়গার অভাবে আসামিদের গাদাগাদি করে রাখায় দেশটির কারাগারগুলোতে মাঝেমধ্যেই সহিংসতা ছড়িয়ে পড়তে দেখা যায়।