প্রেমের ফাঁদে ফেলে অশ্লীল ভিডিও ধারণ
শীর্ষ নিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রী কুড়িগ্রাম ২০১৫ সালে পিএসআই কবিরের বিরুদ্ধে নারী শিশু আইনে মামলা করে সাত লাখটাকা চাদা দাবী করেছিলো। এই মামলায় কোন অপরাধ প্রমাণিত না হলেও পুলিশ সদস্যের চাকুরী……
সংবাদ শেষে পিএসআই হুমায়ুন কবীরের কথা তুলে ধরা হলো। তিনি তার ন্যায় অধিকার ফিরে পাবেন কারন তিনি এই মহিলা দারা প্রতারিত। তিনি এখনও বেকার।
বিত্তশালীদের টার্গেট করে প্রেমের ফাঁদে ফেলে অশ্লীল ভিডিও ধারণের পর লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে এক পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রীকে আটক করেছে পুলিশ। একটি চক্র গড়ে দীর্ঘদিন ধরে সুকৌশলে অপরাধ কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছিলেন তিনি। আটক কানিজ ফাতেমা ওরফে ফাতেমা কানিজ রংপুর পুলিশ হাসপাতালের পুলিশ পরিদর্শক হাবিবুর রহমানের স্ত্রী।
মঙ্গলবার (০৪ জানুয়ারি) বিকালে নগরীর সেনপাড়া এলাকার একটি ফ্ল্যাট থেকে তাকে আটক করে রংপুর মেট্রোপলিটন কোতোয়ালি থানা পুলিশ।বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কোতোয়ালি থানার ওসি আব্দুর রশিদ।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে রংপুর মেট্রোপলিটনের উপ-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) মারুফুল ইসলাম বলেন, ‘শুনেছি কানিজ ফাতেমার সঙ্গে হাবিবুর রহমান থাকেন না। এ ঘটনায় আর কে কে সম্পৃক্ত তা তদন্ত করে দেখা হবে।’
সার্বিক বিষয়ে রংপুর মেট্রোপলিটনের কোতোয়ালি থানার ওসি আব্দুর রশিদ বলেন, ‘অপরাধী চক্রে জড়িত থাকার অভিযোগে কানিজ ফাতেমাকে আটক করা হয়েছে। পুরো ঘটনার তদন্ত চলছে। এ ঘটনায় যারাই জড়িত তাদের গ্রেফতার করা হবে। আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে।’
এর আগে রবিবার (০২ জানুয়ারি) রাতে নগরের গ্র্যান্ড হোটেল মোড় এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে র্যাব-১৩। এ সময় বাসা থেকে শাহরুখ করিম অনিক ও তার স্ত্রী আসমানি আক্তারকে গ্রেফতার করা হয়।
অভিযানের সময় ওই বাসার ছয়তলায় একটি টর্চার সেলের সন্ধান পাওয়া গেছে। সেখানে প্রতারণার ফাঁদে পড়া ব্যক্তিদের জিম্মি করে মানসিক ও শারীরিক নির্যাতন করতেন অনিক-আসমানি দম্পতি। ওই টর্চার সেল থেকে দুটি চাপাতি, বৈদ্যুতিক শকের তার, মাদক সেবনের সরঞ্জামাদি, হাতুড়ি, ছুরি, স্ট্যাম্প, ভিডিও ধারণের দুটি মোবাইল ফোন এবং একটি ল্যাপটপ উদ্ধার করা হয়।
আমি হুমায়ন কবির। কুড়িগ্রাম কোট পুলিশে পি এস আই টেনিং এ ছিলাম।আমার বাড়ি নওগা।থাকতাম ঠিকাদার পাড়া।আলতাফ ঠিকাদারের বাসায় খলিলগনজ।কানিজ ফাতেমা ওইখানে ভাড়া থাকতো পাশের ফ্ল্যাটে।চাঁদা চেয়েছিলো ৭ লাখ টাকা।দিইনি।পরের দিন কাজের মহিলা কে দিয়ে। হাতে বিষের বোতল দিয়ে, এসপি অফিসে গিয়ে মামলা করেছিলো কুড়িগ্রাম কোট এ।আমার মামলায় কোনো প্রমাণ তারা দিতে পারেনি অথচ আমার চাকরি সাসপেন্ডও করা হয়। আমি চলে আসছি এখনও বেকার। আপনাদের মাধ্যমে পুলিশের উর্ধতন কর্মকর্তাদের সু দৃষ্টি কামনা করছি।