ইসলামাবাদের শালিমার থানায় ধর্ষণের শিকার ওই কিশোরীর খালার দায়ের করা এফআইআর অনুসারে, ইয়াসির এবং ফারহানকে ধর্ষণের জন্য দায়ি করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে পাকিস্তান দণ্ডবিধি অনুযায়ী ২৯২-বি এবং ২৯২-সি (শিশু পর্নোগ্রাফি) এবং ৩৭৬ (শাস্তি) ধারায় আনা হয় অভিযোগ।
তদন্তের পর মামলায় অভিযুক্তরের তালিকা থেকে নির্দোষ হিসেবে ইয়াসিররের নাম বাদ দিয়েছে শালিমার পুলিশ।
এফআইআরে ভুলবশত ইয়াসিরের নাম যুক্ত করা হয়েছে।
এক প্রতিবেদনে পুলিশ জানায়
পুলিশ স্টেশনের জমা দেওয়া রিপোর্টে বলা হয়েছে, ভুক্তভোগী স্বীকার করেছেন, ইয়াসির শাহর নাম এফআইআরে ভুল বর্ণনার কারণে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। ঐ ধর্ষণ মামলার সাথে ইয়াসিরের কোনো সম্পর্ক নেই।
এ বিষয়ে ইয়াসির বলেন, আল্লাহকে ধন্যবাদ। এখন সবকিছু থেকে মুক্তি পেলাম। এখন আমি আমার সব মনোযোগ খেলায় দিতে পারবো। এই মামলার কারণে আমার কাজে প্রভাব পড়েছিল।