বাতিল করা হয়েছে জায়েদ খানের প্রার্থিতা। রোববার (৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৫টায় শপথ গ্রহণ করবেন তিনি।
শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক পদে জয়ী ঘোষণা করা হয়েছে অভিনেত্রী নিপুণ আক্তারকে। শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক পদে জয়ী ঘোষণা করা হয়েছে অভিনেত্রী নিপুণ আক্তারকে।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, গত ২৮ জানুয়ারি শিল্পী সমিতির সংবিধানের ১১ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তবে নির্বাচন কমিশনার পীরজাদা শহীদুল হারুন নির্বাচনে পক্ষপাতমূলক আচরণ করেছেন বলে প্রমাণিত হয়েছে। তিনি অভিযোগকারীদের অভিযোগ আমলে নেননি। প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও পীরজাদা ব্যবস্থা নেননি। তাই আপিল বিভাগ এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
নিপুনের অভিযোগের কারণে শনিবার সভা ডাকে আপিল বোর্ড। এজন্য দুপুর থেকেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এফডিসি। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে এই মিটিংয়ের দায়িত্ব পালন করেন আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান সোহানুর রহমান সোহান।
মিটিংয়ে উপস্থিত থাকার কথা ছিল নির্বাচন নিয়ে অভিযোগকারী নিপুণ, অভিযুক্ত জায়েদ খান, চুন্নু, সমিতির নতুন সভাপতি ইলিয়াস কাঞ্চন ও দুই নির্বাচন কমিশনারের।
তবে মিটিংয়ে আসেননি জায়েদ খান। গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, ‘না, আমি যাব না। ওনাদের লিগ্যালিটি নেই। আমি কেন যাব?’
সবশেষ মিটিং শুরুর দেড় ঘণ্টা আগেই উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এফডিসিতে। জায়েদ খানের বিপক্ষে চলে বিক্ষোভ। মিশা-জায়েদের আমলে ভোটাধিকার হারানো শিল্পীরা বিকেল ৩টা থেকে এফডিসিতে অবস্থান নেন।
আন্দোলনকারীদের অনেকেই সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে অন্যায় করেছে জায়েদ। ২০ বছর ধরে এফডিসিতে আছি। প্রায় ১০০টি সিনেমায় কাজ করেছি। আমার মতো শিল্পীর ভোটাধিকার কেড়ে নিয়েছে সে। আমি ওর বিচার চাই।’
এদিকে মিটিংয়ের এক ঘণ্টা আগেও খবর পাওয়া যায়, শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে তালা মারা। দুজন পিয়নের কাউকে পাওয়া যাচ্ছে না।
গত ২৮ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন। নির্বাচনে জয়ী হয়েছিলেন ইলিয়াস কাঞ্চন। আর সাধারণ সম্পাদক পদে জয়ী হন জায়েদ খান।
তবে নির্বাচনের ফলাফল শুরু থেকেই গ্রহণ করেননি জায়েদ খানের প্রতিদ্বন্দ্বী নিপুণ। শিল্পী সমিতির নির্বাচন নিয়ে ভয়ংকর অভিযোগ তোলেন নিপুণ। শুক্রবার (৪ ফেব্রুয়ারি) গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকারে নতুন করে আবার আপিল বোর্ডে অভিযোগের বিষয় তুলে ধরেন নিপুন।
নিপুণ বলেন, ‘আমি নির্বাচনের পরদিন স্বাক্ষর করেছিলাম একটা বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে, এটা ঠিক আছে। এরপর সংবাদ সম্মেলন করিনি। কিন্তু তার আগে তার বেশকিছু অভিযোগ নির্বাচন কমিশনের আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যানকে লিখিতভাবে জানিয়েছিলাম। কিন্তু সেসব অভিযোগ নিয়ে কিছুই করেননি তারা। তাই পুনরায় আপিল বোর্ডে অভিযোগ করেছি। কিন্তু যে অভিযোগ করেছি, তা কেউ জানে না। গণমাধ্যমেও অভিযোগের বিষয় জানাননি নিপুণ। এ অভিযোগের বিষয় আপিল বোর্ড ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও সচিব জানেন।
শিল্পী সমিতির নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খান ও কার্যকরী সদস্য চুন্নুর প্রার্থিতা স্থগিত চেয়ে আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান সোহানুর রহমান সোহানের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছিলেন নিপুণ। সেই অভিযোগ আমলে নিয়ে শিল্পী সমিতির নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খান ও চুন্নুর প্রার্থিতা বাতিলে দিকনির্দেশনার চিঠি সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও সচিবের কাছে পাঠিয়েছিলেন সোহান।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, গত ২৮ জানুয়ারি শিল্পী সমিতির সংবিধানের ১১ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। তবে নির্বাচন কমিশনার পীরজাদা শহীদুল হারুন নির্বাচনে পক্ষপাতমূলক আচরণ করেছেন বলে প্রমাণিত হয়েছে। তিনি অভিযোগকারীদের অভিযোগ আমলে নেননি। প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও পীরজাদা ব্যবস্থা নেননি। তাই আপিল বিভাগ এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
নিপুনের অভিযোগের কারণে শনিবার সভা ডাকে আপিল বোর্ড। এজন্য দুপুর থেকেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এফডিসি। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে এই মিটিংয়ের দায়িত্ব পালন করেন আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান সোহানুর রহমান সোহান।
মিটিংয়ে উপস্থিত থাকার কথা ছিল নির্বাচন নিয়ে অভিযোগকারী নিপুণ, অভিযুক্ত জায়েদ খান, চুন্নু, সমিতির নতুন সভাপতি ইলিয়াস কাঞ্চন ও দুই নির্বাচন কমিশনারের।
তবে মিটিংয়ে আসেননি জায়েদ খান। গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, ‘না, আমি যাব না। ওনাদের লিগ্যালিটি নেই। আমি কেন যাব?’
সবশেষ মিটিং শুরুর দেড় ঘণ্টা আগেই উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এফডিসিতে। জায়েদ খানের বিপক্ষে চলে বিক্ষোভ। মিশা-জায়েদের আমলে ভোটাধিকার হারানো শিল্পীরা বিকেল ৩টা থেকে এফডিসিতে অবস্থান নেন।
আন্দোলনকারীদের অনেকেই সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে অন্যায় করেছে জায়েদ। ২০ বছর ধরে এফডিসিতে আছি। প্রায় ১০০টি সিনেমায় কাজ করেছি। আমার মতো শিল্পীর ভোটাধিকার কেড়ে নিয়েছে সে। আমি ওর বিচার চাই।’
এদিকে মিটিংয়ের এক ঘণ্টা আগেও খবর পাওয়া যায়, শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে তালা মারা। দুজন পিয়নের কাউকে পাওয়া যাচ্ছে না।
গত ২৮ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন। নির্বাচনে জয়ী হয়েছিলেন ইলিয়াস কাঞ্চন। আর সাধারণ সম্পাদক পদে জয়ী হন জায়েদ খান।
তবে নির্বাচনের ফলাফল শুরু থেকেই গ্রহণ করেননি জায়েদ খানের প্রতিদ্বন্দ্বী নিপুণ। শিল্পী সমিতির নির্বাচন নিয়ে ভয়ংকর অভিযোগ তোলেন নিপুণ। শুক্রবার (৪ ফেব্রুয়ারি) গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকারে নতুন করে আবার আপিল বোর্ডে অভিযোগের বিষয় তুলে ধরেন নিপুন।
নিপুণ বলেন, ‘আমি নির্বাচনের পরদিন স্বাক্ষর করেছিলাম একটা বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে, এটা ঠিক আছে। এরপর সংবাদ সম্মেলন করিনি। কিন্তু তার আগে তার বেশকিছু অভিযোগ নির্বাচন কমিশনের আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যানকে লিখিতভাবে জানিয়েছিলাম। কিন্তু সেসব অভিযোগ নিয়ে কিছুই করেননি তারা। তাই পুনরায় আপিল বোর্ডে অভিযোগ করেছি। কিন্তু যে অভিযোগ করেছি, তা কেউ জানে না। গণমাধ্যমেও অভিযোগের বিষয় জানাননি নিপুণ। এ অভিযোগের বিষয় আপিল বোর্ড ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও সচিব জানেন।
শিল্পী সমিতির নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খান ও কার্যকরী সদস্য চুন্নুর প্রার্থিতা স্থগিত চেয়ে আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান সোহানুর রহমান সোহানের কাছে লিখিত অভিযোগ করেছিলেন নিপুণ। সেই অভিযোগ আমলে নিয়ে শিল্পী সমিতির নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খান ও চুন্নুর প্রার্থিতা বাতিলে দিকনির্দেশনার চিঠি সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও সচিবের কাছে পাঠিয়েছিলেন সোহান।